Favorite Post

Ideas

 Be a Successful YouTuber - Read This Article - How?

Successful



কিভাবে ইউটিউব ভিডিওতে ভিউ বাড়ানো সম্ভব?

 

ইউটিউব ভিডিও ভিউ বৃদ্ধি করার অব্যর্থ উপায়।



ওয়েবসাইটের ক্ষেত্রে যেমন সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বা এসইও (SEO) দরকার হয়, তেমনি ইউটিউব ভিডিওর জন্যও অপটিমাইজেশন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ভালোভাবে ভিডিও এসইও করতে পারলে ভিডিওর র‍্যাংকিং ভিউ আশাতীত হারে বৃদ্ধি পায়। এই পোস্টে আমরা ইউটিউব ভিডিও অপটিমাইজ করার কিছু বেসিক টিপস দেখে নেব, যা আপনার চ্যানেলের জন্য অত্যন্ত উপকারী।


কিওয়ার্ড নির্বাচন

ওয়েবপেজের কিওয়ার্ডের মতই ভিডিওর জন্যও কিছু রিলেভেন্ট কিওয়ার্ড নির্বাচন করতে হবে। এদের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বা সম্পর্কিত কিওয়ার্ডটি হবে প্রাইমারি কিওয়ার্ড, আর অন্য একটি কিওয়ার্ড হবে (রিলেভেন্সের দিক থেকে তুলনামূলকভাবে দ্বিতীয় স্থানে থাকা) সেকেন্ডারি কিওয়ার্ড। প্রাইমারি কিওয়ার্ড ভিডিওর টাইটেলে বসাতে হবে এবং সেকেন্ডারি কিওয়ার্ড ভিডিওর ডেসক্রিপশনে এবং ট্যাগে যোগ করতে হবে।


ভিডিও টাইটেল

টাইটেলে টার্গেটেড কিওয়ার্ড ব্যবহারের সাথে সাথে খেয়াল রাখতে হবে যাতে টাইটেলটি ভিডিওটিকে যথাযথভাবে উপস্থাপন করে। কোনো ধারাবাহিক ভিডিওর ক্ষেত্রে প্রতিটি ভিডিওর টাইটেলে সিরিয়াল নাম্বার উল্লেখ করলে প্লে হওয়ার সময় সিরিজের আগের এবং পরের ভিডিওদুটি ইউটিউব সাজেস্টেড ভিডিও হিসেবে শো করবে।

ট্যাগ

ইউটিউব ভিডিওর ট্যাগ অপশনে রিলেভেন্ট কিওয়ার্ড দিতে হবে। এর ফলে এরকম অন্য ভিডিও প্লে হওয়ার সময় আপনার ভিডিওটিও সাজেশন আকারে দেখানো হবে।

ভিডিও ডেসক্রিপশন

ইউনিক এবং ৩০০+ শব্দের ভিডিও ডেসক্রিপশন হলে ভাল হয়। এটা অবশ্যই ভিডিওর সাথে সম্পর্কিত হতে হবে। ০.৫% কিওয়ার্ড ডেসক্রিপশনে ব্যবহার করতে পারেন। ভিডিওর ট্যাগগুলো ডেসক্রিপশনের মধ্যে নিয়ে আসতে পারেন।

থাম্বনাইল

একটি আদর্শ ভিডিও কী সম্পর্কে হবে তা এর থাম্বনাইল দেখলেই বোঝা যাবে। ভিডিও আপলোড এবং প্রসেসিং হয়ে গেলে ইউটিউব নিজ থেকেই থাম্বনাইল তৈরি করে, তবে নির্দিষ্ট সময় পর আপনি ইউটিউবে কাস্টম থাম্বনাইল সেট করতে পারবেন।

এঙ্গেজমেন্ট

ভিডিও বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করা, দর্শকদের কমেন্টের উত্তর দেয়া প্রভৃতি আপনার চ্যানেলের গ্রহণযোগ্যতা সাবস্ক্রাইবার বাড়াবে এবং ভিডিওর ভিউ বৃদ্ধি করবে। তবে নিজ থেকে নিজের ভিডিও লাইক/আনলাইক বা অকারণে প্লে করে ভিউ বাড়াতে করতে যাবেন না, কারণ স্প্যামিং হিসেবে ধরা খাওয়ার রিস্ক আছে। ভিউয়াররা যদি প্রতিবার আপনার কোনো ভিডিও লেন্থের কমপক্ষে ৫০%-৬০% দেখে তাহলে সেটা আপনার চ্যানেলের জন্য ইতিবাচক দিক হিসেবে ইউটিউব বিবেচনা করবে।


আশা করি এই টিপসগুলো আপনার কাজে আসবে।

 

বাংলাদেশে ইউটিউবার ২০০০ ভিউ পেলে কতটুকু উপার্জন করতে পারবেন?

 

প্রথম কথা হলো ভিউ থেকে কোন আয় হয়না। ইউটিউবে মূলত আয় হয় বিজ্ঞাপন থেকে। ভিউ থেকে আয় হয় কেবল যারা ইউটিউব রেড বা বিজ্ঞাপন ছাড়া ইউটিউব ভিডিও দেখার জন্য প্রতি মাসে ১০-২০ ডলার ব্যয় করে, তবে সে আপনার ভিডিও দেখতে হবে।

এবার আসি অন্য কথায়। আপনার চ্যানেল মনিটাইজেশন না হলে বা না করলে কোটি কোটি ভিউ আসলেও কোন আয় হবে না। এছাড়া ১৮+ ভিডিও (এইজ রেস্ট্রিকটেড), নন ফ্রফিট ভিডিওর ভিউ থেকেও কোন আয় হয়না!!!

তিন নাম্বার পয়েন্টে আসি। বাংলাদেশ ভারত সহ এসব দেশের বিজ্ঞাপনের রেট অনেক কম। আবার আমেরিকা, ক্যানাডা, ইউরোপের দেশের বিজ্ঞাপনের রেট অনেক বেশী। সো আপনার ভিডিও কোন দেশের মানুষ দেখছে, আপনি কি ধরণের ভিডিও মেক করছেন তার উপর নির্ভর করবে আপনার ইনকাম। এর কোন নির্দিষ্ট আয় সীমা নেই।

এছাড়া বিজ্ঞাপন দেখলে এক ধরণের আয়, বিজ্ঞাপন skip করে এড়িয়ে গেলে অন্য ধরণের আয় হয়, লিংক দেয়া থাকলে লিংকে ভিউয়ার ইচ্ছাকৃত বা অনিচ্ছাকৃত ক্লিক করলে আয় হয়। সো ইনকামের কোন লিমিট নেই।

 

বাংলাদেশের ইউটিউবার কি সত্যি পিছিয়ে ভারতীয়দের থেকে?

 

পিছিয়ে থাকাটা কি স্বাভাবিক না? যেখানে ভারতের জনসংখ্যা ১,২১০,১৯৩, ৪২২ ( উইকিপিডিয়া হতে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী) এবং বাংলাদেশের জনসংখ্যা ১৬২,৯৫১,৫৬০ ( উইকিপিডিয়া হতে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী) মাত্র। অর্থাৎ বাংলাদেশের জনসংখ্যার চেয়ে প্রায় আট গুন বেশি ভারতের জনসংখ্যা। যার ফলে ইউটিউবে ভারতীয় চ্যানেলগুলোতে দর্শক(Viewers) সংখ্যাও বেশি হয়। তারপর আবার ভারতে Jio আশার পর থেকে সেখানে ইন্টারনেট ডাটার মূল্য অনেক কমে গিয়েছে যা কিনা ভারতীয়দের ইন্টারনেটমুখী হওয়ার পিছনে অন্যতম বড় কারণ। সুতরাং ভারতীয় চ্যানেলগুলোতে দর্শক সংখা বেশি হওয়ায় তাদের ইউটিউব থেকে ইনকামও বেশি হয়। যা কিনা তাদের ভালো ভালো কনটেন্ট তৈরি করতে সাহায্য করে। আর যার ফলে দেখা যাচ্ছে তাদের শত শত ইউটিউবারেরই মিলিয়নেরও বেশি সাবস্ক্রাইবার রয়েছে। অপরদিকে বাংলাদেশে গুটি কয়েক ইউটিউবারের মাত্র মিলিয়ন সাবস্ক্রাইবার রয়েছে। তাছাড়াও ইউটিউবে সবচেয়ে বেশি সাবস্ক্রাইব করা চ্যানেলটি ভারতের T-series যা ভারতের একটি মিউজিক কোম্পানি।

 

কিভাবে ইউটিউবে ভিউ বাড়াবো ?

 
ইউটিউব ভিউ, লাইক, সাবস্ক্রাইবার ইত্যাদি বাড়ানোর টিপস এন্ড ট্রিকস:

স্টেপ বাই স্টেপ অনুসরণ করুন তাহলে ইনশাল্লাহ আপনারই ইউটিউব চ্যানেলে ভিউ, লাইক, সাবস্ক্রাইবার ইত্যাদি বেড়ে যাবে।

১. আপনার ইউটিউব চ্যানেলটিতে কি সম্পর্কে ভিডিও আপলোড করতে চান তা আগে বুঝে নিন।

২. আপনার পছন্দের বিষয়টি নির্বাচন করার পর সেটি সম্পর্কে ভালো করে ভাবুন। আপনার মন থেকে যে বিষয়টি ভালো লাগে সেটিই নির্বাচন করুন। অন্যরা কি বলে না বলে সেটি নিয়ে ভাববেন না।

৩. যে বিষয় সম্পর্কে ভিডিও বানাতে চান তার সম্পর্কে আপনি কি কি জানেন সেগুলো ভেবে নিন। নোট করেও নিতে পারেন।

৪.এরপর আরও তথ্য জোগাড় করার জন্য চেষ্টা করতে থাকুন।তথ্যের জন্য ইন্টারনেটে বিশ্বস্ত ওয়েবসাইটসমূহ, ভালো ভালো বই (অবশ্যই বইয়ের সবচেয়ে নতুন সংস্কার হওয়া উচিত), সে বিষয়টি সম্পর্কে জানে এরকম অভিজ্ঞ মানুষের মতামত ইত্যাদি ইত্যাদি।

৫. কখনোই তাড়াহুড়ো করে ভিডিও বানানোর চেষ্টা করবেন না। ভালো করে ভেবে নিবেন, ভিডিওতে কি বলছেন কি দেখাচ্ছেন সেগুলো কতটুকু সত্য সবকিছু আগেই বুঝে নিবেন।

৬. ভিডিও বানানো শেষ হওয়ার পর আবার চেক করবেন, রিচেক করবেন। সবকিছু ঠিক মনে হওয়ার পরই ভিডিও আপলোড করবেন।

৭. সর্বশেষ এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট: ধৈর্য্ ধরতে হবে, হতাশ হয়ে গেলে চলবে না। একদিনে বা এক মাসে কখনোই প্রফেশনাল লেভেলে পৌঁছে যেতে পারবেন না বা কোন সেলিব্রেটি হয়ে যেতে পারবেন না। এক দিনেই আপনার ভিডিও ভিউ,লাইক দিয়ে ভরে যাবে না বা সাবস্ক্রাইবার সংখ্যা মিলিয়নের ঘরে চলে যাবে না।

আপনাকে ধৈর্য ধরতে হবে। এসবকিছু যত সহজ মনে হয় আসলে এত সহজ নয়। কিন্তু আপনি চেষ্টা চালিয়ে যান।ইনশাল্লাহ একদিন সফল হবেন।

ইউটিউব প্রিমিয়াম ব্যবহারের সুবিধাগুলো কী কী?

গুগল ইতিমধ্যে ইউটিউব মিউজিক এবং ইউটিউব প্রিমিয়াম লঞ্চ করবে বলে ঘোষণা দিয়েছে। মূলত গুগল ইউটিউব রেড কে বন্ধ করে দিয়ে নতুন ইউটিউব এর এই দুইটি প্রিমিয়াম সার্ভিস চালু করছে। তবে এই সংবাদটি জানার পর থেকে আমাদের অনেকের মনে অনেক ভাবনা কাজ করছে; আমরা অনেকে চিন্তা করছি যে, এর মাধ্যমে আমাদের বর্তমান অতি পরিচিত ইউটিউব কি কিছুটা পেইড হয়ে যাবে? বা আমরা কি ইউটিউব এর অনেক ফিচার হারাব?

যা পেতে কি আমাদেরকে পরে ইউটিউবকে পেইড করতে হবে? তো বন্ধুরা আজকের আর্টিকেলে আমি আলোচনা করব ইউটিউব এর নতুন ইউটিউব প্রিমিয়াম এবং ইউটিউব মিউজিক সার্ভিস সম্পর্কে।বর্তমানে গুগল তাদের দুইটি সাবস্ক্রিবশন সার্ভিস চালু রেখেছে আর এগুলো হলঃ ইউটিউব রেড এবং গুগল প্লে মিউজিক। তবে আপনি যদি নিয়মিত আমাদের ওয়্যারবিডি নিউজ ফলো করে থাকেন তবে নিশ্চয়ই জানতে পারবেন যে গুগল শীঘ্রই তাদের গুগল প্লে মিউজিক সার্ভিসটি বন্ধ করতে চলেছে। এতদিন আপনি যদি গুগলের প্লে মিউজিক সাবস্ক্রিবশন কিনে রাখতেন, তবে আপনাকে আর আলাদা করে ইউটিউব রেড এর জন্য সাবস্ক্রিবশন কিনতে হত না। অনেকে হয়ত জানেন না ইউটিউব রেড কি? ইউটিউব রেড হল ইউটিউব এর একটি বিশেষ ফিচার যা ২০১৪ সালেমিউজিক কিনামে লঞ্চ হয়; যার মাধ্যমে আমেরিকা, কোরিয়া, অস্ট্রেলিয়া, মেক্সিকো এবং নিউজিল্যান্ড বিজ্ঞাপন বিহীন ভাবে যেকোনো মিউজিক ভিডিও এবং অন্যান্য ভিডিও উপভোগ করতে পারত।

অসুস্থ আশিশ চাঁচলানি হ্যাকার রাউডি গেমিং। অমিত বারানা ১৬ মিলিয়ন নিনজা

আর পরবর্তীতে যার নাম হয় ইউটিউব রেড; আর এখনও ইউটিউব রেড এই পাঁচটি দেশে চালু আছে। তবে এটিও দুঃখের কথা যে গুগল প্লে মিউজিক এর সাথে সাথে এই ইউটিউব রেড বন্ধ হয়ে যাবে।ইউটিউব রেড এবং গুগল প্লে মিউজিক বন্ধ হয়ে যাওয়ার মধ্য দিয়ে গুগল চালু করবে তাদের নতুন সেবা আর এটিই হল ইউটিউব প্রিমিয়াম এবং ইউটিউব মিউজিক। গুগল প্লে মিউজিক বন্ধ হয়ে গেলে গুগল আর আলাদা করে কোন অডিও স্ট্রিমিং প্লাটফর্ম যদিও চালু করবে না তবে এর রিপ্লেস্মেন্ট হিসেবে তারা পাবে ইউটিউব মিউজিক। আর ইউটিউব রেড রিপ্লেস্মেন্ট হিসেবে তারা পাবে ইউটিউব প্রিমিয়াম।

ইউটিউব প্রিমিয়াম কি?

ইউটিউব হুলু ,নেটফ্লিক্স এর মত জনপ্রিয় সার্ভিস এর সাথে সরাসরি প্রতিযোগিতা করার জন্য গুগল তাদের ইউটিউব রেড সার্ভিস কে ইউটিউব প্রিমিয়ামে রূপান্তরিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ইউটিউব রেড এর রিপ্লেস্মেন্ট এই ইউটিউব প্রিমিয়াম এর মাসিক সাবস্ক্রিবশন চার্জ হবে ১১.৯৯ ডলার। যেখানে আগে গুগল প্লে মিউজিক ইউটিউব রেড দুটি মিলে সাবস্ক্রিবশন চার্জ ছিল ১০ ডলার। ইউটিউব প্রিমিয়াম সাবস্ক্রাইব করার মধ্য দিয়ে সাবস্ক্রিবশনকারী ইউটিউব অরিজিনাল সহ ইউটিউব এর সকল কনটেন্ট বিনা বিজ্ঞাপন ছাড়াই উপভোগ করতে পারবে।

ইন্টারনেটইউটিউব প্রিমিয়াম এবং ইউটিউব মিউজিক কি?

গুগলের নতুন এই দুটি সার্ভিসে আপনি যে সুবিধা পাবেন?তৌহিদুর রহমান মাহিনMay 19, 20187 Comments0ইউটিউব প্রিমিয়াম এবং ইউটিউব মিউজিক

গুগল ইতিমধ্যে ইউটিউব মিউজিক এবং ইউটিউব প্রিমিয়াম লঞ্চ করবে বলে ঘোষণা দিয়েছে। মূলত গুগল ইউটিউব রেড কে বন্ধ করে দিয়ে নতুন ইউটিউব এর এই দুইটি প্রিমিয়াম সার্ভিস চালু করছে। তবে এই সংবাদটি জানার পর থেকে আমাদের অনেকের মনে অনেক ভাবনা কাজ করছে; আমরা অনেকে চিন্তা করছি যে, এর মাধ্যমে আমাদের বর্তমান অতি পরিচিত ইউটিউব কি কিছুটা পেইড হয়ে যাবে? বা আমরা কি ইউটিউব এর অনেক ফিচার হারাব? যা পেতে কি আমাদেরকে পরে ইউটিউবকে পেইড করতে হবে? তো বন্ধুরা আজকের আর্টিকেলে আমি আলোচনা করব ইউটিউব এর নতুন ইউটিউব প্রিমিয়াম এবং ইউটিউব মিউজিক সার্ভিস সম্পর্কে।

YouTuber


থাকছে না ইউটিউব রেড এবং গুগল প্লে মিউজিক

বর্তমানে গুগল তাদের দুইটি সাবস্ক্রিবশন সার্ভিস চালু রেখেছে আর এগুলো হলঃ ইউটিউব রেড এবং গুগল প্লে মিউজিক। তবে আপনি যদি নিয়মিত আমাদের ওয়্যারবিডি নিউজ ফলো করে থাকেন তবে নিশ্চয়ই জানতে পারবেন যে গুগল শীঘ্রই তাদের গুগল প্লে মিউজিক সার্ভিসটি বন্ধ করতে চলেছে। এতদিন আপনি যদি গুগলের প্লে মিউজিক সাবস্ক্রিবশন কিনে রাখতেন, তবে আপনাকে আর আলাদা করে ইউটিউব রেড এর জন্য সাবস্ক্রিবশন কিনতে হত না। অনেকে হয়ত জানেন না ইউটিউব রেড কি? ইউটিউব রেড হল ইউটিউব এর একটি বিশেষ ফিচার যা ২০১৪ সালেমিউজিক কিনামে লঞ্চ হয়; যার মাধ্যমে আমেরিকা, কোরিয়া, অস্ট্রেলিয়া, মেক্সিকো এবং নিউজিল্যান্ড বিজ্ঞাপন বিহীন ভাবে যেকোনো মিউজিক ভিডিও এবং অন্যান্য ভিডিও উপভোগ করতে পারত।

আর পরবর্তীতে যার নাম হয় ইউটিউব রেড; আর এখনও ইউটিউব রেড এই পাঁচটি দেশে চালু আছে। তবে এটিও দুঃখের কথা যে গুগল প্লে মিউজিক এর সাথে সাথে এই ইউটিউব রেড বন্ধ হয়ে যাবে।ইউটিউব রেড এবং গুগল প্লে মিউজিক বন্ধ হয়ে যাওয়ার মধ্য দিয়ে গুগল চালু করবে তাদের নতুন সেবা আর এটিই হল ইউটিউব প্রিমিয়াম এবং ইউটিউব মিউজিক। গুগল প্লে মিউজিক বন্ধ হয়ে গেলে গুগল আর আলাদা করে কোন অডিও স্ট্রিমিং প্লাটফর্ম যদিও চালু করবে না তবে এর রিপ্লেস্মেন্ট হিসেবে তারা পাবে ইউটিউব মিউজিক। আর ইউটিউব রেড রিপ্লেস্মেন্ট হিসেবে তারা পাবে ইউটিউব প্রিমিয়াম।

No comments:

Post a Comment

| Designed by Colorlib